তিনি জানান, ওই মৃতদেহটি তার নিরুদ্দিষ্ট মেয়ের।
মৃতার পরিবারের অভিযোগ তার মেয়েকে ধর্ষণের পর খুন করে ফেলে রাখা হয়েছিল সমুদ্র সৈকতে। তার মুখে অ্যাসিড ঢালা হয়েছিল, যাতে তাকে শনাক্ত না করা হয়। কিন্তু ওড়িশা পুলিশ এই অভিযোগ মানতে নারাজ। তাদের বক্তব্য সমুদ্রে ডুবে মৃত্যু হয়েছে ওই তরুণীর। দীর্ঘক্ষণ লোনা জলে থাকায় তার মুখ কালো হয়ে গেছে আর আঙুলগুলি কোন সামুদ্রিক প্রাণীর আক্রমণে ক্ষতবক্ষত হয়েছে। একইসঙ্গে, তারা বলেছেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত সবটা সঠিক বলা যাচ্ছে না।
অন্যদিকে, ওই মৃতার পরিবার এ ব্যাপারে পুরীর পুলিশ সুপার কে ভি সিংহের সঙ্গে দেখা করেছেন এবং উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন।