আজ সকালে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন তারা এয়ার বিমানটিকে খুঁজে বের করার জন্য নেপাল সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার পাঠানো হচ্ছে ধৌলাগিরি অঞ্চলে। কাস্কি জেলা প্রশাসনের অফিস অনুসারে, একটি ফিশটেল এয়ার হেলিকপ্টার প্রথমে অনুসন্ধান অভিযান পরিচালনা করার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে নেপাল সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার অভিযান পরিচালনা করবে।
পুলিশ অফিসার রমেশ থাপা বলেন, টুইন অটার প্লেন সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই, অনুসন্ধান চলছে। গত কয়েকদিন ধরে এখানে বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু সব ফ্লাইট স্বাভাবিকভাবে চলছে। উপত্যকায় নামার আগে বিমানগুলো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে উড়ে যায়। এই এলাকাটি বিদেশী পর্বতারোহীদের মধ্যে বিখ্যাত যারা পাহাড়ের ট্রেইলে ট্রেকিং করে। ভারতীয় ও নেপালি তীর্থযাত্রীরাও এই পথে মুক্তিনাথ মন্দিরে যান। বিমানটি ৯.৫৫ মিনিটে পোখরা ছেড়েছিল। গন্তব্য ছিল জমসম।
এই বিমানটিতে তিনজন ক্রু, ১৩ জন নেপালি, চারজন ভারতীয় এবং দুইজন জার্মান যাত্রী ছিল। বিমানের ক্যাপ্টেন ছিলেন প্রভাকর ঘিমি। পোখরা থেকে সকাল ৯:৫৫ মিনিটে যাত্রা করা বিমানটি মুস্তাং-এয়ারস্পেসে প্রবেশের পর সকাল ১০টা নাগাদ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
ছবি সৌজন্যঃ দি হিমালয়ান