এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।
উল্লেখ্য, এই রাজ্যে একটি বহুমুখী স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহ ব্যবস্থা চালু রয়েছে। রাজ্য সরকার প্রতিটি স্বীকৃত চিকিৎসা ব্যবস্থাকে একত্রিত করে সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে। রাজ্যে আয়ুর্বেদ, সোওয়া-রিগপা, ইউনানি এবং হোমিওপ্যাথির সঙ্গে অ্যালোপ্যাথের একটা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান চালু রয়েছে।
জানা গেছে, ১৯৩৭ সালের গোড়ার দিকে হোমিওপ্যাথি অনুষদ বিল বঙ্গীয় বিধানসভায় গৃহীত হয়। পরবর্তী সময়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ১৯৪১ সালে রাজ্য হোমিওপ্যাথি মেডিসিন অনুষদ, বাংলার সাধারণ পরিষদ গঠনের জন্য একটি আদেশ জারি করে।
১৯৬৪ সালে ওয়েস্ট বেঙ্গল হোমিওপ্যাথিক সিস্টেম অফ মেডিসিন অ্যাক্ট এ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের একটি কাউন্সিল গঠন করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতি আইন ১৯৬৮ সালে পাস করা হয়েছিল এবং আয়ুর্বেদকে রাজ্য সরকারের ছাতার অধীনে আনা হয়েছিল।