এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। নির্বাহী পর্ষদের বৈঠকে এ ঋণ অনুমোদন করা হয়।
মেজবাউল হক বলেন, কিস্তির ৪৭৬ দশমিক ২৭ মিলিয়ন ডলার ইতোমধ্যেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে যোগ হয়েছে। গতকাল রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। আজ তা বেড়ে ৩২ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
এ অবস্থায় আইএফএমের দ্বারস্থ হয় বাংলাদেশ। গত বছরের ২৪ জুলাই ঋণ চেয়ে আইএমএফের কাছে চিঠি দেয় বাংলাদেশ। আবেদনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে প্রাথমিক সমঝোতায় পৌঁছায় সংস্থাটি।
চলতি সপ্তাহের শুরুতে ঋণ অনুমোদনের পর আইএমএফ বলেছে, এই ঋণ দেশটির সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা অক্ষুন্ন রাখা, দুর্বলকে সুরক্ষিত করা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশ সম্মত প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়তা করবে।