শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে শার্শা থানার বুরুজবাগান এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত জেসমিন আক্তার পিঙ্কি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার কাউরিয়া কেরালকেতা এলাকার জাকির হোসেনর মেয়ে ও যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল।
সহকারী পুলিশ সুপার (নাভারন সার্কেল) নিশাত আল নাহিয়ান বলেন, দুপুরে জানতে পারি, নিখোঁজ জেসমিন আক্তার পিঙ্কির লাশ বুরুজবাগান এলাকায় তার প্রেমিক আহসান কবির অঙ্কুরের বাসায় আছে। সেখানে গিয়ে চারদিকে খোঁজাখুঁজির পরেও লাশ না পেয়ে সেফটিক ট্যাংকে তল্লাশি চালাই। পরে সেখানে পিঙ্কির লাশ খুঁজে পাই।
তিনি আরো বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রেমের সম্পর্ক ধরে পিঙ্কিকে এখানে নিয়ে এসে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। পরে লাশ গুমের জন্য সেফটি ট্যাংকের ভেতরে লুকিয়ে রাখা হয়।
র্যাব-৬ এর যশোর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার এম নাজিউর রহমান বলেন, হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে ওই কলেজছাত্রীর প্রেমিক আহসান কবির অঙ্কুরকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।