কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানার ওসি খন্দকার মোহাম্মদ আবুল খায়ের জানান, রবিবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে ওই চার বন্ধু কুয়াকাটা ভ্রমনে এসে আবাসিক হোটেল রোজ গার্ডেনে দু’টি কক্ষ বুকিং নেন। এরমধ্যে সাদিকা ইসলাম রিচি এবং রায়হান খান ডি-৩ কক্ষে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে হোটেলের রেজিষ্টার্ড খাতায় তাদের নাম লিপিবদ্ধ করে।
কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানার ওসি খন্দকার মোহাম্মদ আবুল খায়ের জানান, রবিবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে ওই চার বন্ধু কুয়াকাটা ভ্রমনে এসে আবাসিক হোটেল রোজ গার্ডেনে দু’টি কক্ষ বুকিং নেন। এরমধ্যে সাদিকা ইসলাম রিচি এবং রায়হান খান ডি-৩ কক্ষে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে হোটেলের রেজিষ্টার্ড খাতায় তাদের নাম লিপিবদ্ধ করে। ঘটনার দিন সাদিকা ইসলাম রিচি এবং রায়হান খানের সাথে বিয়ে নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এতে রায়হান রাজী না হওয়ায় কক্ষ থেকে বেড়িয়ে গেলে সাদিকা ইসলাম রিচি ওই কক্ষের ফ্যানের সাথে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
পরে তাকে অনেক ডাকাডাকি করেও কোন সাড়া না পাওয়ায় হোটেল ম্যানেজার ঘটনাটি পুলিশকে জানায়। পরে পুলিশ ওই কক্ষের দরজা ভেঙ্গে সাদিকা ইসলাম রিচির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। এদের মধ্যে রিফাতের বাড়ী শরিয়তপুরের ডামুড্যায়। অপর তিন জনের বাড়ী একই জেলার ভেদরগঞ্জে।
এ ঘটনায় মহিপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। লাশ ময়না তদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে।