এরপর আর বাড়ি ফিরে না আসায় তাকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করা হয়। পরে বুধবার ভোরে বাড়ির পাশের একটি কলা বাগানের মধ্যে তামিমের গলাকাটা মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা।
মুকসুদপুর থানার ওসি মোঃ আবু বকর মিয়া জানান, উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের মধ্য বনগ্রামের লিয়াকত খন্দকারের কলা বাগানে একটি মরদেহ পড়ে আছে খবর পাই। পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এই ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
ওসি আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে তামিম ওই মাদরাসার অনিয়মিত ছাত্র, সাংসারিক কাজ করে। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরে তার মোবাইল ফোনে একটা কল আসে তারপর সে বাড়িতে থেকে বের হয়। সম্ভাব্য অনেক যায়গায় তাকে খোঁজাখুজি করা হয়েছে কিন্তু পায়নি তার পরিবারের লোকজন। বুধবার সকাল বেলা তার লাশ পাওয়া গেছে। এসময় নিহত ছাত্রের গলায় ও চোখে জখম দাগ দেখা গেছে।