অভিযোগ, তিনি ওই মেয়েটিকে এক ধরণের সেডেটিভ খাওয়ান। যখন মেয়েটি আধা-অচেতন হয়ে পড়ে, তখন তিনি তাকে তার বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিলেন।
মেয়েটির বাবা-মা তাদের মেয়ে বাড়ি ফিরে না আসায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এবং তাকে খুঁজতে শুরু করে। পরে তারা তাকে কুপ্পান্নার বাড়িতে নগ্ন অবস্থায় দেখতে পায়। মেয়েটি তার বাবা-মাকে সমস্ত খুলে বলে, ওই বৃদ্ধ তার সঙ্গে কী কী করে, তাও জানায়।
এরপর মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা ওই ৭৩ বছর বয়সী অভিযুক্তকে ব্যপক মারধর করে বলে অভিযোগ। এরপর মেয়েটির পরিবার এ ব্যাপারে পুলিশের দ্বারস্থ হন তাঁরা। পুলিশ কুপ্পান্নাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
ডিসিপি পূর্ব ডিভিশন, ভীমা শঙ্কর গুলেদ জানিয়েছেন যে তারা এই বিষয়ে দুটি মামলা দায়ের করেছেন। খুনের ঘটনায় পুলিশ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ একটি পকসো মামলাও দায়ের করেছে এবং বিষয়টি তদন্ত করছে।