কারণ, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ মাঝপথে রয়েছে, যেগুলো নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই শেষ করা খুবই প্রয়োজন। এরপর আছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষার কারণে স্কুল পাওয়া একটা সমস্যার ব্যাপার হবে। আর মাধ্যমিক শেষ হলেই শুরু হবে উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষা। ফলে ফেব্রুয়ারী থেকে মার্চের শেষ পর্যন্ত নির্বাচন আয়োজন করা বেশ সমস্যার ব্যাপার।
নবান্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে, মে মাস নাগাদ পঞ্চায়েত ভোট হবার সম্ভাবনা প্রবল।
এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে, মে মাসেই ভোট হতে চলেছে। এদিকে, নির্বাচনের আগে, নির্বাচন সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ, যেমন আসন পুনর্বিন্যাস, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ সহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ সেরে রাখছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
রাজ্যের শাসক গোষ্ঠী মনে করছেন পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই আবাস যোজনা, সড়ক যোজনার মতো গ্রামোন্নয়ন প্রকল্পগুলির সুবিধা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে না পারলে দায় গিয়ে পড়বে রাজ্যের ওপর। নাহলে, ওই বিষয়কে নির্বাচনের অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করতে পারে বিরোধী পক্ষরা। এছাড়া, বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পের কাজ চলছে যা শেষ হতে ফেব্রুয়ারি মাস পার হয়ে যাবে।