কেন গোপাল মন্ত্রীকে লক্ষ্য করে গুলি চালালেন, তাদের মধ্যে অতীতে কোন শত্রুতা ছিল ইত্যাদি প্রশ্নের জবাবে বোথরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে এবং তদন্তের পর কারণ জানা যাবে।
উল্লেখ্য, চিকিৎসাধীন মন্ত্রীর মৃত্যুর পরপরই এএসআই গোপাল দাস কর্তৃক মন্ত্রী নব কিশোর দাসকে হত্যার তদন্তের দায়িত্ব নেয় ক্রাইম ব্রাঞ্চ। আগের দিন, এখানে এসপি অফিসে একটি শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বোথরা, গোয়েন্দা পরিচালক সঞ্জীব পান্ডা, উত্তরের আরডিসি দীপক কুমার এবং ঝাড়সুগুড়া এসপি রাহুল জৈন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখযোগ্যভাবে, এএসআই গোপাল দাস নব কিশোর দাসকে লক্ষ্য করে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি চালায়। নব কিশোর দাস তখন তার গাড়ি থেকে নামছিলেন। প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিমানে ভুবনেশ্বরে নিয়ে যাওয়া হয়।
তবে গুরুতর গুলিবিদ্ধ হয়ে সন্ধ্যায় অপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
রাষ্ট্রীয় সম্মান এবং হাজার হাজার সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের উপস্থিতির মধ্যে আজ বিকেলে এখানে শ্মশান ময়দানে দাসের মৃতদেহ অগ্নিদগ্ধ করা হয়।