রাজুর ছেলে এবং চেথানের বাবা মধু রবিবার বাঘটিকে আক্রমণ থেকে ছেলেকে বাচাতে গিয়ে আহত হন। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জানা গেছে, রাজু সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় বাঘটি তাকে আক্রমণ করে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান।
নাগরাহোল এসিএফ গোপাল এবং বাঘ অপারেশন টিমের কর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বন আধিকারিকরা বাঘটিকে ধরার জন্য সমস্ত রকমের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
পরপর দু'বার বাঘের আক্রমণের পর বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
তারা বলেন, গত পাঁচ বছরে কোডাগুর দক্ষিণাঞ্চলে মানুষ-বাঘ সংঘাত বেড়েছে। তারা এই অঞ্চলে বন্য প্রাণীর আক্রমন নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
এর আগে জানুয়ারিতে কর্বেট টাইগার রিজার্ভ এলাকায় মোটরসাইকেলআরোহী দু'জনকে আক্রমণ কারী একটি বাঘিনী ধরা পড়েছিল। হামলার পরে, এলাকায় একটি খাঁচা স্থাপন করা হয়েছিল এবং বাঘিনীটিকে মোহন জঙ্গলে ধরা হয়েছিল। বাঘিনীটির বয়স ১০ বছর। তাকে ধেলা রেঞ্জের একটি উদ্ধার কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।