মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারে সাজঘরে ফেরেন ফিল সল্ট। তানভীরের ইসলামের বলে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন ব্যাটার। পরের উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন বাটলার ও মালান। দুই টপ অর্ডারের ৯৫ রানের জুটি ভাঙেন দেশসেরা পেসার মুস্তাফিজ।
দুই ব্যাটারের ব্যাটে প্রথম ছয় ওভারে এক উইকেট হারিয়ে ৪৭ রান সংগ্রহ করে ইংলিশরা। ১২তম ওভারে নিজের অর্ধশতক পূরণ করেন ওপেনার ডেভিড মালান।
তবে ম্যাচের ১৪তম ওভারে বাংলাদেশের জন্য স্বস্তি এনে দেন মুস্তাফিজ।
ফিফটি হাঁকানো মালানকে প্যাভিলিয়নের ফেরান বাঁহাতি পেসার। লিটনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ইংলিশ ওপেনার। তৃতীয় উইকেট জুটিতে আসেন বেন ডাকেট। তবে সেই ওভারে মেহেদী মিরাজের অসাধারণ ফিল্ডিংয়ে রান আউটের ফাঁদে পড়েন বাটলার।
যদিও চতুর্থ উইকেট জুটিতে মঈন আলী ও ডাকেটের ১৯ রানের পার্টনারশিপ শঙ্কা জাগালেও টাইগার দলে স্বস্তি এনে দেয় তাসকিন আহমেদ। ম্যাচের ১৭তম ওভারে মঈনকে সাজঘরে ফিরিয়েছেন ডানহাতি এ পেসার। শেষ পর্যন্ত টাইগার বোলিং তোপে ১৪২ রানে থামে ইংল্যান্ড।
এর আগে বাংলাদেশ সফরে এদিন প্রথমবারের মতো টস জিতে ইংলিশরা।
জস বাটলার প্রথমে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় এদিন। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগের ম্যাচগুলোয় ভালো না খেলা লিটন দাস এদিন দারুণ খেলেছেন। লিটন দাসের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং স্কোর পেয়েছে টিম টাইগার্স।
৫৭ বলে ৭৩ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন লিটন। ১০টি চারের সাথে ১টি ছক্কা হাকান লিটন। এছাড়া ৪৭ রান সংগ্রহ করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এতে করে নির্ধারিত বিশ ওভারে ২ উইকেটে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে আদিল রশিদ একটি ও ক্রিস জর্ডান একটি উইকেট শিকার করেছেন।