কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (সিবিআই) ইন্টারপোল, সিঙ্গাপুরের ইউনিট ক্রাইম এগেইনস্ট চিলড্রেন (সিএসি) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইটি আইনের নির্দিষ্ট ধারার অধীনে দুটি মামলা দায়ের করেছে।
জানা গেছে,ফতেহাবাদ (হরিয়ানা), দেরাদুন (উত্তরাখণ্ড), কচ্ছ (গুজরাট), গাজিয়াবাদ (উত্তর প্রদেশ), মুর্শিদাবাদ (পশ্চিমবঙ্গ), মুম্বাই, পুনে, নাসিক, থানে, নান্দেদ, সোলাপুর, কোলাহপুর এবং নাগপুর (মহারাষ্ট্র), রাঁচি (ঝাড়খণ্ড), চিত্তুর (অন্ধ্র প্রদেশ), কৃষ্ণা (অন্ধ্র প্রদেশ), রাম নগর (কর্ণাটক), কোলার (কর্ণাটক), ফরিদাবাদ (হরিয়ানা), হাথরাস (উত্তরপ্রদেশ), বেঙ্গালুরু, কোডাগু (কর্ণাটক), রায়পুর (ছত্তিশগড়) এবং দিল্লিতে এই অভিযান চালানো হয়।
নিউজিল্যান্ডের পুলিশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য ও ইন্টারপোলের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হয়েছিল। ওই আধিকারিক বলেন, "অনলাইন শিশু যৌন উপাদানের বিরুদ্ধে গত বছর সিবিআই যে ব্যাপক অভিযান চালিয়েছিল (অপারেশন কার্বন) তার অনুসরণেই এদিনের এই অভিযান চালানো হয়েছে।
তল্লাশির সময় ৫০ জনেরও বেশি সন্দেহভাজনের মোবাইল, ল্যাপটপ-সহ বৈদ্যুতিন যন্ত্র উদ্ধার করে সিবিআই। সাইবার ফরেনসিক সরঞ্জাম ব্যবহার করে এই বৈদ্যুতিন ডিভাইসগুলির প্রাথমিক তদন্তে বেশ কয়েকটি বৈদ্যুতিন ডিভাইসে বিপুল পরিমাণে সিএসএএম (শিশু যৌন নির্যাতন উপাদান) এর উপস্থিতি পাওয়া গেছে। সন্দেহভাজনদের তাদের ইলেকট্রনিক ডিভাইসে পাওয়া সিএসএএম (শিশু যৌন নিপীড়ন সামগ্রী) সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে যাতে শিশু এবং নির্যাতনকারীদের সনাক্ত করা যায়।