কিন্তু প্যান নম্বর ছাড়া কীভাবে এই একাউন্ট খোলা হলো, তা নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে জানতে পারে একটি বেসরকারী ব্যাঙ্কে নাকতলা, যাদবপুর, বালিগঞ্জ এলাকার বেশ কিছু বাসিন্দার নামে এই একাউন্ট খুলে নোট বদলে নেওয়া হয়।। যদিও এই সমস্ত ব্যাক্তিরা জানেন না যে তাঁদের নামে ব্যাঙ্কে কোনও অ্যাকাউন্ট আছে আর তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।
এরপর সিবিআই ইডির কাছ থেকে পার্থবাবুর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের তথ্য চেয়ে পাঠায়। সেই তথ্য ও নোট বদলের ঘটন্না মিলিয়ে দেখে তারা দুই প্রোমোটারের সন্ধান পায়। সিবিআই তাদের ডেকে পাঠাবে এবং একই সঙ্গে তাদের স্ক্যানারে হয়েছে ওই বেসরকারী ব্যাঙ্কের ভূমিকা। কীভাবে প্যান কার্ড ছাড়াই এই বিপুল পরিমান টাকা বদল হলো, তা যেমন বিষ্ময়কর, তেমনই বে-আইনি।
নোটবন্দীর সময় ৪০ কোটি টাকার নোট বদল করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়!
9/22/2022 12:06:00 PM
0
রজত রায়ঃ কালো টাকা উদ্ধার করতে ও নোট জাল রুখতে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াই ছিল নোট-বন্দী। আর এই নোট-বন্দীর সময় রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা ্রাজ্যের শাসকদলের হেভিওয়েট নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায় ৪০ কোটি টাকার নোট বদল করেন। চট্টোপাধ্যায়কে জেরা করে সিবিআই আধিকারিকেরা এ কথা জানতে পেরেছেন। তারা জানতে পারনে, ওই নোটগুলির বেশিরভাগই ছিল, ৫০০ টাকা ও ১০০০ টাকার। পরে সেগুলি, একট বেসরকারী ব্যাঙ্কে বেশ কিছু একাউন্ট খুলে ২০০, ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোটে বদলে ফেলা হয়। সিবিআই গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, প্যান নম্বর ছাড়াই বহু একাউন্ট খুলে এই নোট বদল করা হয়।