হুগলির খানাকুল থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকের প্রচেষ্টায় প্রকাশিত হলো পুস্তিকা ‘খানাকুল’

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ পুলিশ বলতে এখনও জনগণ যা বোঝে, সেটাই শেষ কথা নয়। জনগণকে নিরাপত্তা, আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করার পাশাপাশি তারা সমাজ-সচেতনতা মূলোক কাজও করেন। কিন্তু, সম্প্রতি পুলিশের এক নতুন ভূমিকায় মুগ্ধ ও গর্বিত হুগলি জেলার বিদ্বজন তথা সাধারণ মানুষ ও ছাত্র-ছাত্রীরা। বাংলার নবজাগরণের প্রতীক, সতীদাহপ্রথার নির্মূলকারী রাজা রামমোহন রায়ের জন্মস্থান হুগলি জেলার খানাকুলকে নিয়ে প্রকাশিত হলো এক পুস্তিকা। পুস্তিকাটির নাম ‘খানাকুল’। 


 পুস্তিকা অনুসারে জানা গেছে, “বিশিষ্ট প্রাচ্যবিদ রেভারেন্ড জেমস লং এর তৎপরতায় তার জন্মভিটার সন্ধান মেলে এবং বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে রামমোহন রায়ের ভিটা বাড়ির সংস্কার হয়। খানাকুলের ইতিহাস নিয়ে যে কোনো আলোচনাতে প্রথমেই যে রাজা রামমোহনের নাম আসবেই যে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু শুধু রাজাকে কেন্দ্র করেই যদি এই আলোচনা আবর্তিত হয়, তাহলে যেন ১৭৮ টি গ্রামের জননী খানাকুলের ইতিহাসের প্রতি সুবিচার করা হয় না। এক কথায় খানাকুলের নদী নালা পথঘাট সবই যেন জীবন্ত ইতিহাস। সেই ইতিহাসকে কয়েকটি পাতায় বা কিছু লাইন বা শব্দে আবদ্ধ করা সত্যিই কঠিন।“ 

এই পুস্তিকার সম্পাদকীয় কলমে লেখা হয়েছে ড. পরেশ চন্দ্র দাস, প্রশান্ত মানিক, বাসুদেব বসু সহ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম, যারা এই পুস্তিকা প্রকাশে সহযোগীতা করেছেন। 
জানা গেছে, খানাকুল থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকের প্রচেষ্টার ফসল এই পুস্তিকা। খানাকুল থানার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় এবং ভারপ্রাপ্ত থানা আধিকারিকের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে একটি পুস্তিকা, 'খানাকুল'। এখানে, তুলে ধরা হয়েছে খানাকুল থানার ইতিহাস ভূগোল এবং বর্তমান কিছু প্রেক্ষাপটও।

 যারা এই পুস্তিকা দেখতে চান তারা নীচের লিঙ্কটিতে ক্লিক করবেন

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad