শেষ ফোনে বিজয়লক্ষ্মী মুম্বইয়ে তার আত্মীয় ভবেশ কুমারকে ফোনে জানান, তারা দুর্গাপুর স্টেশনে নামছেন। এরপর আর কথা হয়নি ভবেশ বাবুর সঙ্গে। একেবারে যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেলেন মা ও মেয়ে। বন্ধ তাদের ফোনও। এমনকি তারা দেশের বাড়িতেও যান নি।
ভবেশ কুমার প্রথমে মুম্বই পুলিসের দ্বারস্থ হন। কারণ গত ৩৫ বছর ধরে তারা ওখানেই থাকতেন। বিজয়লক্ষ্মী কাজ করতেন ভবেশবাবুর একটি ফার্মে।
প্রায় এক মাস কোথাও খোঁজ না পেয়ে মঙ্গলবার ভবেশবাবু দুর্গাপুর কমিশনারেটের এসিপি তথাগত পান্ডের সঙ্গে দেখা করে সমস্ত ঘটনা খুলে বলেন। তিনি পুলিশকে জানান, মুম্বাই পুলিশ তাদের টাওয়ার লোকেশন ট্রেস করে জেনেছে, তাদের শেষ অবস্থান ছিল দুর্গাপুরের ভিড়িঙ্গি কালী মন্দির। এরপর থেকে তাদের ফোন বন্ধ। দুর্গাপুর পুলিশ এই ব্যাপারে একটি মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।