প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, এলাকার একটি বাড়িতে আতশবাজি ফাটানো হয়। আর এই আতশবাজি থেকেই আগুন লেগেছে। তবে, নিমেষের মধ্যেই এই আগুন ছড়িয়ে পড়ে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে। জানা গেছে, বাজারের দোকানগুলির বেশিরভাগই বাঁশ এবং কাঠ দিয়ে তৈরি ছিল।
কয়েকটি মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ঘটনাস্থলে উপস্থিত আধিকারিকরা দাবি করেছেন, নাহারলাগুনে ওয়াটার ফিলিং স্টেশনগুলিতে জল না থাকার কারণে আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি এবং ফায়ার টেন্ডারগুলিকে জল রিফিলিং করার জন্য শহর থেকে দূরে অবস্থিত একটি লোহা কারখানায় যেতে হয়েছিল।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দমকলকর্মীরা সময়মতো সাড়া দিতে না পারায় অনেক ক্ষতি হয়ে গিয়েছে।
নাহারলাগুন বাজার ওয়েলফেয়ার কমিটির সভাপতি কিপা নাইকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, "পুলিশও ব্যবস্থা নেয়নি। দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার জন্য তাদের সবাইকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা উচিত।
তবে স্থানীয় এক পুলিশ আধিকারিক জানান, যারা ওই দোকানগুলোতে বা বাজারের আশেপাশের শেডে বসবাস করতেন, তাদের জন্য ওই এলাকার একটি সরকার পরিচালিত উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে একটি ত্রাণ শিবির স্থাপন করা হয়েছে।