তিনি বলেন, 'আমরা একটি এফআইআর দায়ের করেছি, যেখানে ছেলেটির বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও পকসো আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে। ছেলেটিকে জেলা জুভেনাইল বোর্ডের সামনে হাজির করা হয়েছিল এবং একটি জুভেনাইল হোমে পাঠানো হয়েছে।" মেয়েটির বাবা জানান, তার মেয়ে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী এবং ঘটনার সময় সে বাড়িতে একাই ছিল। বাবা-মা যখন বাড়ি ফিরে আসেন, তখন তারা তাকে ভয় পেয়ে কান্নাকাটি করতে দেখেন। পরিবারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয় বলে জানান স্টেশন হাউস অফিসার।
তিনি বলেন, "নাবালক ছেলেটি পুলিশ আধিকারিককে বলেছে যে সে তার এক আত্মীয়ের মোবাইল ফোনে পর্ন দেখেছিল, তার পরে সে এই অপরাধ করেছে। এই ঘটনা নিয়ে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ শর্মিলা রায় জানান, "স্মার্ট ফোন এখনকার ছেলে-মেয়েদের কাছে সহজলভ্য হয়ে যাওয়ায়, সমস্যা বাড়ছে। আর কিশোর-কিশোরীদের হাতে ফোন ও সিম তুলে দেন তাদের কোন না কোনা অভিভাবক। কাজেই তাদের একটা বড় ভূমিকা আছে ছেলে-মেয়েদের বিপথে যাবার পিছনে। এই মুহুর্তে সারা বিশ্বেই এই সমস্যা বাড়ছে।“