ঘটনাটি এলাকার কাউন্সিলরসহ স্থানীয় লোকদের জানানো হয়। এসব শুনে ক্ষিপ্ত হয়ে নূরে আলম ছুরি নিয়ে বাবুলকে খুঁজতে থাকেন। শনিবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাড়ির কাছে দোকানে বাবুলকে দেখতে পান নূরে আলম। এ সময় ছেলে আব্দুল্লাহ তার সঙ্গে ছিল। লোকজনের সামনে কথা না বলে বাবুলকে ২০-২৫ গজ দূরে ডেকে নিয়ে যান নূরে আলম। সেখানে চুরির অপবাদ দেওয়ায় হাতে থাকা ছুরি দিয়ে বাবুলের গলায় আঘাত করেন। এতে গুরুতর আহত হন। ছেলের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে বাবুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত নূরে আলমকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
হোসেনপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার ও কটিয়াদী মডেল থানার ওসি এসএম শাহাদত হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ওসি জানান, নূরে আলমকে আটক করেছে পুলিশ। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।