গুলির শব্দ শুনে পাশের একটি মাঠে কাজ করা স্থানীয়রা ছুটে আসেন।উত্থাপন করে। এরপর গুলিতে আহত প্রধান শিক্ষককে শহরের একটি বেসরকারী ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
খবর পেয়ে আজমগড়ের এসপি অনুরাগ আর্যর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এসপি বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের ধরতে অভিযান শুরু করা হয়েছে।
প্রবীণ এই পুলিশ আধিকারিক আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তের পর ধারণা করা হচ্ছে, গ্রাম প্রধান নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।