Breaking News

6/trending/recent
সংবাদ ভয়েস ৯ বাংলাদেশ, ত্রিপুরা, পশ্চিমবঙ্গ ও অনাবাসী বাঙ্গালীদের প্রিয় নিউজ পোর্টাল হোয়াটসঅ্যাপ +৯১-৮৯২৭০৪২৫৯৪ সম্পাদক : তারক ঘোষ

Hot Widget

Type Here to Get Search Results !

৬ জেলায় নিয়ন্ত্রিত নেট পরিষেবা, মেটাল ডিটেক্টর, বায়োমেট্রিক - কড়া নিরাপত্তায় শুরু হতে চলেছে টেট

রায়া গুপ্তা, শম্পা দত্ত ও রজত রায়, ভয়েস ৯ নিউজ ব্যুরোঃ এই রাজ্য অনেক চাকরির পরীক্ষা দেখেছে, কিন্তু টেট নিয়ে অভিযোগ আর মামলার আবহে এক কড়া ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে শুরু হতে চলেছে এ বছরের টেট পরীক্ষা। একদিকে পরীক্ষা কেন্দ্রে ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে সহজে পৌছাতে পারেন, সে ব্যাপারে যান-চলাচলের দিকে নজর রাখা হচ্ছে, তেমনই পরীক্ষা সংক্রান্ত সমস্ত নিরাপত্তা ঢেলে সাজানো হয়েছে। খোলা হয়েছে, রাজ্যে বহু কন্ট্রোল রুম। নিয়োগ করা হয়েছে হাজার হাজার পুলিশ কর্মী। 
বেলা ১২ টা থেকে শুরু হচ্ছে টেট। ইতিমধ্যেই রাজ্যের পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে পৌছে গেছেন পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বাইরে চলে যাওয়া রুখতে, কোনরকম ইলেকট্রনিক গ্যাজেটস যেমন নোট প্যাড, পেন ড্রাইভ, ইলেকট্রিক পেন, স্ক্যানার, মোবাইল, ব্লু টুথ ইয়ারফোন, মাইক্রোফোন হেলথ ব্যান্ড নিয়ে হলে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না পরীক্ষার্থীদের। তাদের আপাদমস্তক পরীক্ষা করা হচ্ছে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে। এছাড়া, ৬ জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা নিয়ন্ত্রিত রাখা হচ্ছে। এই জেলাগুলি হলো, উত্তর দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, এবং দক্ষিণ দিনাজপুর। 


পরীক্ষা চলাকালীন এই সমস্ত এলাকায় ইন্টারনেট বন্ধ থাকবে বলে স্বরাষ্ট্র দফতরের তরফ থেকেজানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, রাজ্যজুড়ে মোট ১৪৬০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরু ষা হতে চলেছে। এদিন, মোট ৬ লাখ ৯০ হাজার ৯৩২ জন দিতে চলেছেন প্রাথমিক টেট। 

পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার সময় সকাল ১১টা। ১১.৩০ মিনিটে যাচাই করা হবে অ্যাডমিট কার্ড। ১১.৪৫ মিনিটে শুরু হবে উত্তরপত্র বিলি করা। উত্তরপত্রে নাম এবং রোল নম্বর লেখার সময় ১১.৪৫ হকে ১১.৫৯ এর মধ্যে। এরপরে পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ১২টায়। ২.৩০ মিনিটে শেষ হবে পরীক্ষা। এবার পরীক্ষার্থীরা নিজেরাই প্রশ্নপত্র খুলবেন। মুখবন্ধ খামে দেওয়া হবে প্রশ্নপত্র। ও এম আর শিটের কার্বন কপি তারা বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন।

একদিকে টেট নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করছে, তার মধ্যে পরীক্ষা নির্বিঘ্নে করানোটাই রাজ্য সরকার ও পর্ষদের কাছে এটা সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ। নিরাপত্তা নিয়ে কোনরকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad