ইন্টারনেট ডিজিটাল বই ও নানা ধরণের সোস্যাল মিডিয়ায় নতুন প্রজন্মের একটা বিরাট অংশ মজে থাকায়, এমনিতেই ফিজিক্যাল বুকের বিক্রির সংখ্যা প্রায় তলানিতে ঠেকেছে, কিন্তু জেলায় জেলায় ও নানা শহরে বইমেলার আয়োজন হওয়ায় নতুন প্রজন্মকে কিছুটা বইমুখী করা যাবে, বলে অনেকে মনে করছেন। এইরকম পরিস্থিতে, হুগলি জেলা যে ৩৫ টা বছর পার করেছে, তা থেকে বোঝা যায়, এখনো বইমেলার প্রয়োজন ফুরিয়ে যায়নি।
বরঞ্চ, এইরকম মেলা আবার বই পড়ার নেশার জন্ম দিতে পারে বলে অনেকের অভিমত।
হুগলি জেলা গ্রন্থমেলা নিয়ে আজ করে বাঁশবেড়িয়া পৌরসভা হলে এক সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এবারের জেলা গ্রন্থমেলার আঙ্গিক হল স্বাধীন ভারতের প্রথম ও আদর্শ শিক্ষামন্ত্রী মৌলানা আবুল কালাম আজাদ।
সপ্তগ্রাম বিধানসভার বিধায়ক তপন দাশগুপ্তের সভাপতিত্বে এই সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, হুগলি জেলার অতিরিক্ত জেলা শাসক, সদর মহকুমা শাসক, জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ নিশেষ ঘোষ, বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান আদিত্য নিয়োগী, হুগলি চুঁচুড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান অমিত রায়, বিশিষ্ট সমাজসেবী দেবরাজ পাল সহ সমস্ত পৌর প্রতিনিধিগণ। এরপর বিধায়ক তপন দাশগুপ্ত ও অন্যান্যরা বইমেলার মাঠ পরিদর্শন করেন।