এরপর কবিতা পাঠ ও গান করেন সুতপা মুখার্জি ও ইন্দ্রজিৎ মুখার্জি । পুনরায় গান ও কবিতার ডালি নিয়ে হৈমন্তী ও ডাক্তার ভাস্কর দাস মঞ্চে আসেন এবং যে প্রেম জীবনে মরণে মধুর কন্ঠে শুনিয়ে দর্শককে মুগ্ধ করেন। প্রিয়াঙ্কা দাস নাচে পারদর্শিতা দেখান। প্রণবেশ দাস একটি ছোট্ট কবিতা পাঠ করে নিজের দক্ষতা প্রদর্শিত করেন।
গৌতম দত্ত, শ্যামলী সেন ও সোহিনী ভট্টাচার্য, মুরলী চৌধুরী, শংকর সাহা, পার্থ কুণ্ডু, সন্দীপন কর ও রূপসা চক্রবর্তী গান ও কবিতায় মুগ্ধ করে দেন । সুমিত্রা পাল সেন কবিতা পাঠ করেন। মুনমুন চট্টোপাধ্যায় একাঙ্ক কন্ঠ অভিনয় করেন।
চোলাই মদের কারবার কি ভাবে ট্রেনের ভেতর দিয়ে হয়, তা বাঙাল ভাষায় বুঝিয়ে দেন। সুজাতা দত্ত রবীন্দ্রনাথের লেখা পাঠ করেন। রাখি দত্ত সংগীত পরিবেশন করেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন হেমন্তী দাস এবং সুজাতা দত্ত। সুপ্রীতি ও শিব সমাদ্দার কবিতা ও গানের যুগলবন্দী করেন।