পত্নীতলা থানার ওসি পলাশ চন্দ্র দেব ভুক্তভোগী পরিবারের বরাত দিয়ে জানান, আটক সোহেল রানা মোবাইল ফোনে ওই মেয়েটির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ওই সম্পর্কের জের ধরে শনিবার বিকেলে মেয়েকে দেখতে এবং বিয়ে পাকাপোক্ত করতে পুলিশের পোশাক পরে মেয়ের বাড়িতে আসেন সোহেল রানা। মেয়ে দেখার একপর্যায়ে তার কথাবার্তায় সন্দেহ হলে স্থানীয় লোকজন তাকে আটক করে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এর পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি একজন ভুয়া পুলিশ বলে স্বীকার করেন।
এ সময় সোহেল রানার কাছ থেকে পুলিশের পোশাক,আইডি কার্ড ও পুলিশের একটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয়।
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় সকালে ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি প্রতারণার মামলা দায়ের করেছেন। ওই মামলায় সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া সোহেল রানার সহযোগী আরো একজন পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।