নয়ডা থেকে ভয়েস ৯ এর প্রতিনিধি অলোকেশ শ্রীবাস্তব
এ যেন এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না। সকলের মধ্যেই একটা চাপা উত্তেজনা, কিছুটা আতঙ্কও। নয়ডার মানুষজন শুধু নয়, এই সুপারটেক টুইন টাওয়ারের দিকে বিশ্বের বড় বড় টিভি চ্যানেল আর সংবাদপত্রের ক্যামেরার চোখ। উগ্রপন্থীদের বিমানের আক্রমণে আমেরিকার সেই বিখ্যাত টুইন টাওয়ারের ভেঙ্গে পড়ার দৃশ্য এখনো স্মৃতি থেকে হারিয়ে যায়নি। আর আজ দেশের বুকে আর এক টুইন টাওয়ারের ভেঙ্গে পড়া দেখতে তাই মানুষের ভিড়। এখানকার সাধারণ মানুষ থেকে সম্ভ্রান্ত সকলের মুখেই এখন টুইন টাওয়ার। সময় যতো গড়াচ্ছে উত্তেজনা কাছে যে দুটি হাউজিং সোসাইটি ছিল তার প্রায় ৫,০০০ বাসিন্দাকে দুপুর আড়াইটায় কথা মাথায় রেখে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
উত্তর প্রদেশের নয়ডায় সুপারটেক টুইন টাওয়ারের এবং তার আশেপাশের কমপক্ষে ৪০ টি পথকুকুরকে আজ হাউস অফ স্ট্রেপ অ্যানিমেলস, ফ্রেন্ডিকোস, সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অফ ক্রুয়েলটি টু অ্যানিমেলস (এসপিসিএ) এবং হ্যাপি টেইলস ফাউন্ডেশন সহ বেশ কয়েকটি এনজিও দ্বারা পরিচালিত আশ্রয়কেন্দ্রগুলিতে অস্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। হাউস অফ স্ট্রেপল অ্যানিম্যালসের প্রতিষ্ঠাতা সঞ্জয় মহাপাত্র কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করেছে যে, টুইন টাওয়ারগুলি ভেঙে ফেলার ঠিক আগে একটি ডামি বিস্ফোরণ ঘটানো হোক, যাতে পাখিরা সতর্ক হয়ে যেতে পারে।