এদিন সমবেত চা শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “ কেন্দ্রের মোদী সরকার ৭ টি চা বাগান অধিগ্রহণ করবে বলেছিল, ওরা কথা রাখেনি, কথা রেখাছেন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। তিনি ওই চা বাগানগুলি অধিগ্রহণ করেছেন। মনে রাখবেন, এটা কোন রাজনৈতিক সমাবেশ নয়। আমরা আপনাদের পাশে আছি সবসময়।“ তিনি বলেন, ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো চা মালিক পি এফ গ্র্যাচুইটি না দেন, তার বিরুদ্ধে এফ আই আর করুন। দেশের প্রধানমন্ত্রী চা বিক্রি করতেন, তারপর প্রধানমন্ত্রী হলেন, কিন্তু যারা চা তৈরির নেপথ্যে আছেন, তাদের জন্য কিছুই করেন নি।
এর আগে গতকাল পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের ফরোয়ার্ড ক্লাব ময়দানে আইএনটিটিইউসি অনুমোদিত তৃণমূল চা বাগান শ্রমিক ইউনিয়নের প্রথম কেন্দ্রীয় সম্মেলন মলয় ঘটক ্বলেছিলেন, ‘২০১১ সালের আগে বামফ্রন্টের আমলে চা শ্রমিকদের জন্য কোনও উদ্যোগই নেওয়া হত না। তাদের মজুরি কেবলমাত্র এক, দেড় টাকা করে বাড়ত। তখন চা শ্রমিকদের হাজিরা ছিল ৬৭ টাকা। এখন তা হয়েছে ২৩২ টাকা এখন মজুরি বৈঠকে ৩০-৪০ টাকা করে মজুরি বৃদ্ধি পায়।’ মলয় বাবু বলেছিলেন, ‘সিটু, বিজেপির ইউনিয়নের জন্যই এখনও নূন্যতম মজুরি চালু করা যায়নি, কেন্দ্র সরকার ন্যূনতম মজুরি চালুর ক্ষেত্রে টালবাহানা করেছে।’