এর আগে ডিলারদের আবেদন খারিজ করে দিয়েছিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা৷ এর পর সেই মামলা ডিভিশন বেঞ্চে যায়। এদিন বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাশের ডিভিশন বেঞ্চে ছিল মামলার শুনানি৷ দুয়ারে রেশনকে বেআইনি বলে রায় দেয় উচ্চ আদালত।
এই প্রকল্প চালু হওয়ার আগে, দুয়ারে রেশন প্রকল্প নিয়ে ডিলারদের মধ্যে ব্যপক ক্ষোভ দেখা গিয়েছিল। রেশন ডিলারদের সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছিল এই প্রকল্পের জন্য তাদের অতিরিক্ত ৪১৬৮০ টাকা খরচ হবে। সেই টাকার হিসাবে তারা বলেছিল গাড়ির চালক ১২ হাজার টাকা। সহকারীর জন্যে ১০ হাজার টাকা। জ্বালানি বাবদ ২৫০০ টাকা। গ্যারাজ বাবদ ১৫০০ টাকা। রক্ষণাবেক্ষণের জন্যে ২০০০ টাকা। রোড ট্যাক্স বাবদ ৬০ টাকা। বিমা বাবদ ১০০০ টাকা। দূ্ষণ রোধে ২০ টাকা৷ ইএমআই বাবদ ১২৬০০ টাকা। তাই রেশন ডিলার সংগঠন 'দুয়ারে নয় দোকানে রেশন' নিয়ে প্রচার শুরু করেছিল।