চাষীদের অভিযোগ, মালিকপক্ষ ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিলেও, পরে তারা মত বদল করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, যান্ত্রিক কারণে, বলাকা স্টোরে সঞ্চিত আলুতে পচন লাগে। এরপর ক্ষতিপূরণের দাবিতে দফায় দফায় আলুচাষীরা বিক্ষোভ দেখান। পরে স্টোর কর্তৃপক্ষ আলু চাষীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। আলোচনায় ঠিক হয় বস্তা পিছু ৫০০ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবে স্টোর কর্তৃপক্ষ।
অভিযোগ, সেই ক্ষতিপূরণের টাকা গতকাল থেকেই দেওয়ার কথা থাকলেও কোল্ড স্টোর কর্তৃপক্ষ বেঁকে বসে।
এরপর, ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। চাষীদের অভিযোগ,গত কাল স্টোর কর্তৃপক্ষ এখন থেকেই স্টোরে রাখা আলু বের করে নেওয়ার জন্য মাইকিং করে এলাকায় প্রচার চালায়।
এর পরই ক্ষুদ্ধ চাষীরা হিমঘরের কর্মীদের বের করে দিয়ে কোল্ড স্টোরের গেট রড দিয়ে ওয়েল্ডিং করে বন্ধ করে দেয়।
অন্যদিকে, হিমঘর কর্তৃপক্ষের দাবি জেলার সংশ্লিষ্ট দপ্তর আলু পরীক্ষা করে রিপোর্ট দিয়েছে স্টোর কর্তৃপক্ষের কোনো গাফিলতি নেই। চাষীরা খারাপ আলু রাখার কারণের নষ্ট হয়েছে। যদিও চাষীদের দাবি তাদের আলু অন্য হিমঘরেও রাখা আছে অথচ সেখানে আলু নষ্ট হয়নি শুধু মাত্র বলাকা হিমঘরে রাখা আলু নষ্ট হয়েছে। চাষীদের দাবি ক্ষতিপূরণ না পাওয়া পযন্ত হিমঘর বন্ধ করে রাখা হবে।