তিনি বলেন, দীর্ঘদিন নদীতে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকার মাছ ধরা সম্ভব হয়নি। দীর্ঘদিন পর জাল প্রস্তুত করে সোমবার রাতে মাছ ধরতে যাই। ভোর ৬টার দিকে জাল তুলতেই বিশাল আকৃতির একটি মাছ ভেসে ওঠে। পরে আড়তে নিয়ে গেলে ডাকে তোলা হয় মাছটি। স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে মোট ২৬ হাজার টাকায় মাছটি ক্রয় করে নেন।
ফেরিঘাটের মৎস্য ব্যবসায়ী মোঃ চান্দু মোল্লা বলেন, সকালে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের পাশে আনোয়ার খায়ের মৎস্য আড়তে মাছটি বিক্রির জন্য তোলা হয়।
আড়ত থেকে মাছটি ১ হাজার ৩০০ টাকা দরে ২৬ হাজার টাকায় মাছটি ক্রয় করি। কিছু লাভে মাছটি আমি বিক্রি করে দিয়েছি।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মোঃ শাহরিয়ার জামান সাবু বলেন, পদ্মা নদীতে সকল মাছ পাওয়া যায়। নদীর মাছগুলো অনেক বড় হয়। বেশ কয়েকদিন পদ্মায় মাছ ধরা বন্ধ থাকায় মাছগুলো বড় হয়েছে। প্রতিনিয়ত পদ্মায় বড় বড় মাছ পাওয়া যাচ্ছে। গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়াতে মাছের একটি অভয়াশ্রম করার পরিকল্পনা রয়েছে।