এ নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে।
মোকছেদের বাড়ি পূর্ব ইন্দ্রপাশা গ্রামে। এলাকায় একটি দোকান রয়েছে তার। দোকানের পেছনেই ছোট একটি কক্ষে থাকেন। সন্তানরা পরিবার আর কর্মজীবন নিয়ে ব্যস্ত। স্ত্রী মারা যাওয়ার পর একা হয়ে পড়েন মোকছেদ। এ বয়সে দেখভালের মতো কেউ নেই তার। তাই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন এ বৃদ্ধ। কয়েক বছর আগে শিউলীর স্বামীও মারা গেছেন। নিঃসঙ্গতা কাটাতে ৬৫ বছর বয়সে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।
এ দুই বৃদ্ধের বিয়ের সিদ্ধান্ত গ্রাম ছাড়িয়ে ইউনিয়ন পরিষদেও পৌঁছে গেছে।
বিষয়টি শুনে চেয়ারম্যান-মেম্বারসহ গণ্যমান্যরা মিলেই অনুষ্ঠানিকভাবে মঙ্গলবার রাতে কাজি ডেকে তাদের বিয়ে দেন।
মঠবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, দুজন বিয়েতে সম্মত হওয়ায় কাজি এনে ১০ হাজার টাকা দেনমোহরে বিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়।
মঠবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ জ্বালাল হাওলাদার বলেন, তাদের দুজনেরই দেখাশোনা করার কেউ নেই। তাদের বিয়ের কথা শুনে এলাকায় গিয়ে স্থানীয় মেম্বারসহ গণ্যমান্যদের নিয়ে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা দুজনই বৃদ্ধ।