এদিকে, কন্নড় বিক্ষোভকারীদের প্রবেশ রোধ করার জন্য দু জন ডিসিপি, দু জন এসিপি, চার জন সিপিআই, ১০ জন পিএসআই, কর্ণাটক স্টেট রিজার্ভ পুলিশের (কেএসআরপি) ১২ প্লাটুন এবং সিটি আর্মড রিজার্ভের (সিএআর) ৮ প্লাটুন চেক পোস্টে নিযুক্ত করা হয়েছে। জোরদার করা হয়েছে মহারাষ্ট্র রাজ্য থেকে বেলাগাভির সমস্ত প্রবেশ পথের নিরাপত্তা।
অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী শম্ভুরাজ দেশাইয়ের আগামী দিনে কর্নাটক সফরে যাচ্ছেন বলে যে বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে ফের বিতর্ক দানা বেঁধেছে।
এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায়, কর্ণাটকের রক্ষনা বেদিকের সভাপতি টি এ নারায়ণ গৌড়া মঙ্গলবার বলেছিলেন যে তিনি হাজার হাজার কন্নড় কর্মীদের সাথে বেলাগাভিতে যাচ্ছেন। শুধু আজ নয়, ভবিষ্যতে যখনই মহারাষ্ট্রের মন্ত্রীদের কর্ণাটকের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হবে না। জেলা প্রশাসন যদি তাদের প্রবেশে বাধা দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে আমরা তাদের বাধা দেব।
কর্ণাটক রক্ষনা বেদিক সংগঠন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রীদের সফরের পটভূমিতে বেলাগাভির চান্নাম্মা সার্কেলে একটি সমাবেশের আয়োজন করেছিল।
তবে, রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা কন্নড় কর্মীদের প্রবেশ রোধ করার জন্য হিরেবাজেওয়াদি চেকপোস্টে পুলিশ কর্মীদের নিযুক্ত করা হয়েছিল।
মহারাষ্ট্র একীকরণ সমিতি এ (এমইএস) এবং শিবসেনা বলেছে, যাই ঘটুক না কেন, তাদের রাজ্যের ভূখণ্ডের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হবে না। কর্ণাটকে মহারাষ্ট্রের মন্ত্রীদের কেউ স্বাগত জানাচ্ছে না। তারা কন্নড় এবং মারাঠি ভাষাভাষীদের মধ্যে ফাটল তৈরি করবে। তারা সন্ত্রাসীদের মতো আচরণ করছে এবং কর্ণাটকে আইন-শৃঙ্খলার সংকট তৈরি করছে। আমরা এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে দ্বিধা করব না।