অন্যদিকে, ম্যারিয়ট হোটেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ‘হোটেলে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।‘ ম্যারিয়টের সহকারী প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ জুবায়ের বলেন, ‘মার্কিন দূতাবাস হোটেল প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছে।‘ তিনি বলেন, ‘সরকারও বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে এবং নিরাপত্তা জোরদার করেছে। বর্তমানে পুলিশ ও রেঞ্জার্স উভয়ই হোটেলটির চারপাশে টহল দিচ্ছে।‘
যদিও ম্যারিয়টকে ইসলামাবাদের অন্যতম নিরাপদ হোটেল হিসাবে বিবেচনা করা হয়, তবে এই হোটেলে ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে একটি আত্মঘাতী হামলা হয়েছিল। এই হামলায় ৫০ জনেরও বেশি লোক পাকিস্তানের 'ডন' পত্রিকার খবরে বলা হয়, রাজধানীতে আত্মঘাতী বোমা হামলায় এক পুলিশ সদস্য নিহত ও ছয়জন আহত হওয়ার মাত্র দুই দিন পর মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, তাদের কাছে তথ্য আছে যে, 'অজ্ঞাত ব্যক্তিরা' ম্যারিয়ট হোটেলে হামলার পরিকল্পনা করছে।
মার্কিন দূতাবাসের ওয়েবসাইটে জারি করা সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়েছে, 'অবিলম্বে ইসলামাবাদের দূতাবাস সব আমেরিকান কর্মীকে ইসলামাবাদের ম্যারিয়ট হোটেলে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।