স্থানীয়রা বলছে, ভেসে আসা মরদেহ দুটি রোহিঙ্গা নেতা আবদুস সালাম প্রকাশ চাকমা ও তার শ্যালক শফি উল্লাহ’র। এদিকে নিহতের পরিবারও মরদেহ দুটি সনাক্ত করেছেন। তাদের দাবি, মরদেহ দুটি প্রকাশ চাকমা ও শফি উল্লাহর।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী জানান, তারা নয়াপাড়া ক্যাম্পের নিবন্ধিত বাসিন্দা। কিছুদিন আগে মিয়ানমারের সীমানায় রোহিঙ্গাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে গুলাগুলির খবর চাউর হয়েছিল। সেখানেই হয়তো তারা নিহত হতে পারেন।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, মিয়ানমারের সীমানায় রোহিঙ্গাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে তাদের মেরে ফেলে দিতে পারে। হয়তো বেশ কিছুদিন ভেসে ভেসে নাফ নদীর তীরে পৌঁছায়।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুল হালিম জানান, এলাকাবাসীর মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে টেকনাফ হ্নীলা জাদিমুড়া নাফ নদীর তীরবর্তী এলাকা থেকে দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তারা দুজনই রোহিঙ্গা ডাকাত। তাদের বিরুদ্ধে ডাকাতি ও মাদকের অভিযোগ রয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে।