পূর্বাভাষ অনুযায়ী, অদূর ভবিষ্যতে হিমাচল, উত্তরাখণ্ড এবং নেপালে এর প্রভাব পড়তে পারে। এনজিআরআই বিজ্ঞানীর দাবি রিখটার স্কেলে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে এই অঞ্চলে।
এনজিআরআই-এর প্রধান বিজ্ঞানী ডঃ এন পূর্ণচন্দ্র রাও বলেন, পৃথিবীর পৃষ্ঠে বিভিন্ন প্লেট রয়েছে যা ক্রমাগত গতিশীল থাকে এবং ভারতীয় প্লেট প্রতি বছর প্রায় ৫ সেন্টিমিটার নড়াচড়া করে, যার ফলে হিমালয় বরাবর চাপ বাড়তে থাকে।
তিনি বলেন, এই জমে থাকা চাপ আরও বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বাড়ায়।
তিনি বলেছেন, "উত্তরাখণ্ডে আমাদের ১৮টি সিসমোগ্রাফ স্টেশনের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে। উত্তরাখণ্ড সহ হিমাচল ও নেপালের পশ্চিমঅংশের মধ্যে ভূমিকম্পের ব্যবধান হিসাবে পরিচিত এই অঞ্চলটি অত্যন্ত ভূমিকম্পপ্রবণ।“
তিনি বলেছেন, “আমরা ভূমিকম্প থামাতে পারি না, তবে ক্ষয়ক্ষতি রোধ করতে পারি। এই ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় ভবন নির্মাণের জন্য ভারত সরকারের জারি করা নির্দেশিকা রয়েছে, তাই জনসাধারণের সেই নির্দেশিকাগুলি অনুসরণ করা উচিত।“