তারা এই সতর্কতা বার্তা জারি করে বলেছে, এই বার্তাকে উপেক্ষা করলে, যারা ফ্রি Wi-Fi জোন ব্যবহার করছেন তাদের ফোন হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৭৫ শতাংশ। আর এটা শহর কলকাতাই হোক, কিংবা ভারতের যে কোন রাজ্যই হোক না কেন, ফ্রি জোন ব্যবহারকারীরা হ্যাকারদের কাছে একটা গুরুত্বপূর্ণ টার্গেট। নিমেষের মধ্যে তারা ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে Free Public Wi Fi Zone-এ যুক্ত হওয়া মোবাইলগুলিতে ম্যালওয়্যার ইনস্টল করে দিচ্ছে। আর তার পরেই মোবাইলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিচ্ছে হ্যাকাররা।
সবচেয়ে বড় কথা, এই সমস্ত সাইবার অপরাধীদের চিহ্ণিত করা প্রায় অসম্ভব। প্রতারকদের আইপি অ্যাড্রেস ট্র্যাক করেও এটা সম্ভব নয়। ফলে, ব্যবহারকারীদের শুধু, ছবি বা তথ্যই বেহাত হবে না। বেহাত হয়ে যেতে পারে ব্যাঙ্কে সঞ্চিত অর্থও। এরপর দেখা যাবে, সেই তথ্য বা ছবি হ্যাক করে, ওই ফোনের মালিককে ব্ল্যাক্মেল করছে সাইবার অপরাধীরা।
আর একবার এদের হাতে তথ্য চলে গেলে, তাকে ট্রেস করা সম্ভব নয়, ফলে সবটাই ভুগতে হবে, সেই ফোন নম্বরের মালিককেই।