পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের সরকারি আধিকারিকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (এইচআইভি) চারটি জেলায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। সেখানে প্রতি সপ্তাহে কয়েক ডজন প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিশুকে এইচআইভি পজিটিভ হিসাবে পাওয়া যাচ্ছে। জানা গেছে, রাটোডেরো এবং সংলগ্ন অঞ্চলে প্রায় ২,৮০০ শিশু এইচআইভিতে আক্রান্ত হয়েছে।
জানা গেছে, লারকানা, জ্যাকোবাবাদ, কাম্বার শাহদাদকোট এবং শিকারপুর জেলায় ২০১৯ সাল থেকে এইচআইভি মহামারী চলছে। সরকারি আধিকারিকরা (আইপিসি) এইচআইভি প্রাদুর্ভাবের কারণ হিসাবে দুর্বল সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণকে দায়ী করেছেন - এইচআইভি প্রাদুর্ভাবের কারণ হিসাবে ভারতীয় দণ্ডবিধির নিয়ম অমান্য কারী মেডিকেল কুকিদের অস্তিত্ব।
পাকিস্তানের সরকারের আধিকারিকদের উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, গত চার বছরে সিন্ধু প্রদেশের ওইসব জেলায় সাধারণ মানুষদের মধ্যে ৬০ শতাংশের বেশি এইচআইভি আক্রান্তের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।
অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ এইচআইভি কেস জনসংখ্যার দুর্বল অংশের মধ্যে রেকর্ড করা হয়েছিল। এদের অনেকে হলেন ইনজেকশনযোগ্য ড্রাগ ব্যবহারকারী, ট্রান্সজেন্ডার পুরুষ, পুরুষদের সাথে যৌন মিলনকারী পুরুষ এবং মহিলা যৌনকর্মীরা।