এখন পর্যন্ত এই রোগে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। লক্ষণগুলি এক ধরণের ভাইরাল হেমোরেজিক জ্বরের বলে মনে ক্রছেন চিকিতসা বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই রোগে ছোট রক্তনালীগুলির দেয়ালগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। যেমন মারবার্গ এবং ইবোলার মতো ভাইরাসের আক্রমণে হয়।
তবে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে দুটি অসুস্থতার কথা অস্বীকার করেছেন বলে স্থানীয় এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
কিরুন্দোর গভর্নর এবং প্রাদেশিক চিকিৎসক কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আইএনএসপি (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক হেলথ) থেকে বিশেষজ্ঞদের দ্বারা সংগৃহীত নমুনার ফলাফলের দিকে তাকিয়ে আছেন।
মৃত ব্যক্তিরা গিটোব সম্প্রদায়ের বলে জানা গেছে। তারা দুজনেই বাজিরো অঞ্চলের মিগওয়া পাহাড়ের কাছে থাকতেন। এই রোগের "লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে পেটে ব্যথা, নাক থেকে রক্তপাত। এছাড়া, তীব্র মাথাব্যথা, উচ্চ জ্বর, বমি এবং মাথা ঘোরা।
বুরুন্ডির এক নার্স জানান, এই রোগ খুব দ্রুত আক্রান্তদের মেরে ফেলে। আক্রান্ত ব্যক্তি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারা যান। মুয়িংগা প্রদেশের গাশোহো স্বাস্থ্য জেলার মিগওয়া স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আতঙ্কিত নার্স চিৎকার করে বলেছিলেন, "এটি ভয়ঙ্কর, আমরা সবাই মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছি।
এদিকে, এই মৃত্যুর ফলে শহরের বাসিন্দারা এতটাই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছনে যে, মিগওয়ার বাসিন্দারা প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানা গেছে।