Breaking News

6/trending/recent
সংবাদ ভয়েস ৯ বাংলাদেশ, ত্রিপুরা, পশ্চিমবঙ্গ ও অনাবাসী বাঙ্গালীদের প্রিয় নিউজ পোর্টাল হোয়াটসঅ্যাপ +৯১-৮৯২৭০৪২৫৯৪ সম্পাদক : তারক ঘোষ

Hot Widget

Type Here to Get Search Results !

দেখতে এসেছিল পাত্রীকে, নিয়ে পালালো পাত্রীর মাকে, হবু জামাইয়ের ‘কৃতিত্বে’ দিশেহারা পাত্রীর বাবা

ভয়েস ৯, নিউজ ডেস্কঃ একেই কি বলে প্রেম? কয়েক ঘন্টার দেখাতেই হবু জামাইকে দেখে মুগ্ধ হবু শাশুড়ী- তিন কন্যার মা। আর তারপর রাতের অন্ধকারে এই ‘তিন কন্যার’ মাকে নিয়ে কেটে পড়লো মেয়ের হবু বর। আর স্বামী? মানে ওই তিন কন্যার দিশেহারা বাবা? 
তিনি গেলেন থানায়। নিজের স্ত্রীকে ফিরে পেতে অভিযুক্ত পাত্র ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে গাজোল থানায় লিখিত অভিযোগ করলেন। পুলিশের কাছে অনুরোধ, যে করেই হোক মেয়েদের মাকে ফিরিয়ে আনতেই হবে, নাহলে বিবাহযোগ্যা তিন মেয়েকে নিয়ে তিনি বুঝে উঠতে পারছেন না কী করবেন।


 জানা গেছে, গাজোল থানার করকচ গ্রাম পঞ্চায়েতের ইচাহার গ্রামের বাসিন্দা আনন্দ সাউড়িয়া তার বড় মেয়ের জন্য পাত্র নির্বাচন করেন করকচ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিপ্লবীপাড়া এলাকার বাসিন্দা অতুল বর্মনকে। 
পুলিশকে আনন্দ সাউড়িয়া জানান, ৩১ মার্চ অতুল বর্মন বাড়িতে আসে বড় মেয়েকে দেখতে। কিন্তু, ওই সময়ের মধ্যেই তার স্ত্রীর সঙ্গে অতুলের কী একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। রাতে অতুল ও তার দুই আত্মীয় বাড়িতে থাকতে চায়। আর সেটাই কাল হয় তার। তিনি অতুলকে তার বাড়িতেই থাকতে দেন। তারপর, রাতেই হবু জামাই আর শাশুড়ী বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। সকালে উঠে আনন্দ সাউড়িয়া দেখেন, স্ত্রী নেই। 
হবু জামাইয়ের খোঁজ নিতে গিয়ে দেখেন, সেও তার ২ আত্মীয়কে নিয়ে পগারপার। এরপর ১ এপ্রিল, সোজা গাজোল থানায় হাজির হয়ে যান আনন্দ সাউড়িয়া। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়ে বলেন, তিনি দিল্লিতে শ্রমিকের কাজ করেন। 
কিছুদিন আগেইদিল্লি থেকে ফিরেছি। ফিরেই বড় মেয়ের জন্য পাত্র দেখার তোড়জোড় শুরু করেছিলাম। এখন বুঝতে পারছি না কী করব। জানা গেছে, হবু জামাইয়ের বয়স ছিল ২৪ আর হবু শাশুড়ীর ৩৮। আর এতেই জমে গেল কেমিষ্ট্রি। 
জানা গেছে, পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে গাজোল থানার পুলিশ।

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad