জানা গেছে, ২০০৪ সালে অর্জন খিমানিয়া নামে এক ব্যক্তি অভিযোগ করেছিলেন, ভাজদি নামে একটি গ্রামের এক জমিকে অকৃষি জমি হিসাবে দেখানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন জয়সুখ ভরত। তিনি পুলিশে চাকরি করতেন। আর এর বিনিময়ে তিনি ১০০০ টাকা ঘুষ নেন।
এ ব্যাপারে একটি মামলা দায়ের করাও হয়। অভিযোগ পেয়ে দুর্নীতি দমন শাখার সদস্য জয়সুখকে গ্রেপ্তার করেছিল। তারপর জয়সুখ ভরতকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ইতিমধ্যে জয়সুখ কর্মজীবন থেকে অবসর নিয়েছেন। রায়ে জয়সুখের কারাবাসের পাশাপাশি ৪০০০ টাকা জরিমানাও হয়েছে।