এই নির্দেশের পরেই এসএসসি, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও মামলাকারীদের আইনজীবী নিয়েতথ্য জোগাড় করতে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে বসে। এই বৈঠকে মামলাকারী ও এসএসসি-র আইনজীবীদের হাতে ২০১৬ সালের নবম-দশম নিয়োগের তালিকা তুলে দেয় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
এই তালিকা থেকে জানা জাচ্ছে বেআইনিভাবে নিয়োগের মোট সংখ্যা হল ১৮৩। কাউন্সেলিং ও নিয়োগ লিস্টের ভিত্তিতে এদের চাকরিতে গরমিলের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে।
স্বভাবতইঃ প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি টাকার বিনিময়ে চাকরি পেয়েছেন ওই ১৮৩ জন?
অন্যদিকে এই ১৮৩ সংখ্যাটা মানতে নারাজ চাকুরীপ্রার্থীরা। তাদের দাবি, সংখ্যাটা আরো বেশি। কোথাও একটা কারচুপি করা হচ্ছে।
তারা দাবি করেছেন, এসএসসি নিয়োগ তালিকা ও পুরনো নথি মিলিয়ে দেখা হয়েছে। কাউন্সেলিং-এর নথির সঙ্গে তথ্য যাচাই করা হয়েছে। চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ, পুরোনো নথিতে নাম ঢোকানো হয়েছে আগে থেকেই। তারা মনে করছেন, দুর্নীতিটা হয়েছে ইন্টারভিউতে। সেখানে অযোগ্যদের বেশি নম্বর দেওয়া হয়েছে। সেই কারণে এই পদ্ধতিতে তাঁদের ধরা সম্ভব নয়।