কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেনের সভাপতিত্বে এসময় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মাঝিসহ ১২টি দল অংশগ্রহণ করেন। বিকালে থেকে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতা শেষ হবে শনিবার। প্রতিযোগিতায় ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান অধিকারীদের জন্য পুরস্কার হিসেবে তিনটি আলাদা ব্যান্ডের মোটরসাইকেল দেওয়া হবে।
দুই দিনব্যাপী এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা উপলক্ষে গড়াই নদীর তীরবর্তী দুই পাড়ে বসেছে গ্রামীণ মেলা। অসংখ্য দোকান পাট ও শিশুদের বিনোদন জন্য নাগর দোলা, মিনি রেল, ডিজিটাল নৌকা ভ্রমন থেকে শুরু করে হরেক রকমের পণ্যের সমাহার সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা।
এ বিষয়ে কয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন বলেন, ঐতিহ্যবাহী এ নৌকাবাইচ উপভোগ করতে গড়াই পাড়ে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটেছে। বিজয়ের লক্ষ্যে বাইচের নৌকার মাঝি মাল্লাদের দুর্বার গতিতে ছন্দময় বৈঠা চালনায় মেতে ওঠবে গড়াই ও তার দু-কুলের মানুষ। অভূতপূর্ব এই দৃশ্যপট পুলকিত করছে হাজারো দর্শকদের।