এই যোজনায় বাড়ি তৈরিতে দেরি হলেই উপভোক্তাপিছু প্রতি মাসে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কেটে নেওয়া হবে। প্রথম ৩০ দিনের জন্য উপভোক্তা পিছু ১০ টাকা কাটা যাবে। পরের মাস থেকে ২০ টাকা হারে এই টাকা কাটা হবে।
পাশাপাশি ওই নির্দেশিকায় এটাও বলা হয়েছে, এবার থেকে উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে প্রথম কিস্তির টাকা ঢোকার পর সাতদিনের মধ্যে কাজ শুরু হওয়া চাই। তৃতীয় কিস্তির টাকা পাওয়ার দু’মাসের মধ্যে কাজ করতে হবে। বাড়ি তৈরির টার্গেট দেওয়ার মুহূর্ত থেকেই কাজ শুরু করতে হবে। বাড়ি তৈরির কাজ শেষ হওয়ার পর ছবি তোলা পর্যন্ত মোট ছ’টি স্তরে জরিমানা হতে পারে।
কেন্দ্রের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, টার্গেট দেওয়ার দিন থেকেই জিও ট্যাগিং, অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের কাজ শুরু করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয় প্রতিটি উপভোক্তাকে। তিনটি কিস্তিতে এই টাকা দেওয়া হয়। প্রথম কিস্তিতে দেওয়া হয় ৬০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় কিস্তিতে ৫০ হাজার টাকা ও তৃতীয় কিস্তিতে দেওয়া হয় ১০ হাজার টাকা। এছাড়া, প্রতি উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে একশো দিনের কাজে ৯০টি শ্রমদিবস বাবদ ২২৩ টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এবারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিটি ধাপের কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করতে হবে।