পুলিশ জানিয়েছে, শ্রীনগরের বকশী স্টেডিয়ামের কাছে ওই মহিলার সঙ্গে নাজির আহমেদ রাথারের পরিচয় হয়। "ওই মহিলা তাকে রেক চক বাটামালুতে তার ঘরে নিয়ে যান এবং তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনতে শুরু করেন। এরই মধ্যে ওই মহিলার সহযোগী আরও তিন ব্যক্তি জোর করে ঘরে ঢুকে ভিডিও করা শুরু করে। পরে তারা তাকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন।“ পুলিশের মতে, নাজির একটি সুপরিকল্পিতভাবে যৌন-ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন।
এরপর পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত করে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে। তাদের নাম শায়েস্তা বশির ওরফে সাবা, তার স্বামী গালওয়ান পোরা, নারকারা, বুদগামের আইজাজ আহমেদ গানাই এবং হান্দওয়ারার পেথপোহরুর জাহাঙ্গীর আহমেদ দার।
জানা গেছে, স্ত্রী ফোন করে 'শিকার' ধরে বাড়িতে আনতো, তারপর ঘটনার ভিডিও করে 'শিকার'এর কাছ থেকে ভয় দেখিয়ে মোটা টাকা আদায় করা হত।