এই বিপুল পরিমান বারুদ কী জন্য বাড়িতে জমা করা হয়েছিল তা ভাবাচ্ছে পুলিশকে। জানা গেছে, একসময় ধৃত গণেশ বাজি তৈরি করত। তার লাইসেন্সও ছিল। কিন্তু, খুনের অভিযোগে জেল খাটার পর তার লাইসেন্স আর নবীকরণ করেনি প্রশাসন। ২০১৮ সাল থেকে তার বাজি তৈরির লাইসেন্স আর নবীকরণ হয়নি।
ফলে, পুলিশের ধারণা, তিনি কালীপুজোর জন্য হয় নিষিদ্ধ বাজি তৈরি করার কথা ভেবেছিলেন, নয়তো, ওই বারুদ দিয়ে নাশকতামূলক কাজ করার ছক ছিল। গতকাল ধৃতকে আদালতে তোলা হয়।