শুধু নীচু তলার নেতা নয়, কয়েকজন বিধায়কের মধ্যেও রয়েছে ‘ইগো’র লড়াই। আর সেদিকেই এবার দলনেত্রী মমতার বিশেষ নজর। তিনি সভায় জানালেন, 'বিধায়করা নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করবেন না। ঝগড়া করলে তৃণমূলে জায়গা নেই। যার ইগো থাকবে বাড়িতে বসে যান, কাজ করার দরকার নেই।‘ শুধু এটুকুতেই তিনি থামলেন না। জানালেন, ‘কলকাতার সঙ্গে কার যোগাযোগ, দেখার দরকার নেই। কে বড় হনু, আমি না মানুষ? মানুষ না থাকলে আমি জিরো।‘
পঞ্চায়েত ভোটের আগে দলের অভ্যন্তরকে যে সাফ করতে হবে, এই আলোচনা দলের মধ্য থেকেই এসেছিল। এর আগে অভিষেক ব্যানার্জীও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন দুর্নীতিগ্রস্তদের পঞ্চায়েত নির্বাচনে টিকিট দেওয়া হবে না। এদিনের এই সভায় দেখা গেল বিজেপি থেকে ফিরে আসা মমতার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের সঙ্গী কৃষ্ণনগরের বিধায়ক মুকুল রায়। এছাড়া ছিলেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। ছিলেন নদিয়া জেলার তৃণমূল নেতৃত্ব।