এখন পর্যন্ত ২ জন মৃতের নাম জানা গেছে। একজনের নাম পার্বতী দাস। এছাড়া আর একজনের নাম শঙ্কর রাও, এসইউভি চালক। আহতদের চিকিৎসার জন্য সোরো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে। দুর্ঘটনার সঠিক কারণ জানা যায়নি।
উল্লেখ্য, এর আগে গত আগস্ট মাসে বালাসোর জেলার সোরোতে টালানগরের কাছে পশ্চিমবঙ্গ থেকে পুরী যাওয়ার পথে একটি পর্যটক বাস ১৬ নং জাতীয় সড়ক রাস্তা থেকে পিছলে উল্টে গেলে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। এই বাসটিতে প্রায় ৬০ জন পর্যটক ছিলেন এবং পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা জেলা থেকে পুরীর দিকে যাচ্ছিলেন।
দুর্ঘটনার সঠিক কারণ জানা না গেলেও ভোরের দিকে চালকের ঘুমের কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে ৷ যে গাড়িটি দুর্ঘটনার কারণ তা আটক করেছে পুলিশ ৷
জানা গেছে, এসইউভিটি পাঁচজনকে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে পুরীতে ভগবান জগন্নাথের দর্শনের জন্য যাচ্ছিল। দুর্ঘটনার তীব্রতা এতটাই ছিল যে, গাড়ির সামনের দিকটা সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবাইকে সোর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও চালকসহ তিনজনকে সেখানে মৃত ঘোষণা করা হয়। আরও দু'জন আহত মহিলার চিকিৎসা চলছে।