জানা গেছে, উৎসবের সময় ভক্তদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। ভক্তদের গতিবিধির উপর নজর রাখতে মন্দির চত্বরে কমপক্ষে ২০ প্লাটুন পুলিশ বাহিনী এবং ৫০ জন অফিসার মোতায়েন করা হয়েছে। রীতি অনুযায়ী, রাত ১টা থেকে মন্দিরের দরজা খোলা হয়। মঙ্গলা আরতি হয় দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে। পরে রাত দেড়টা থেকে ভোর ৩টে পর্যন্ত মা রাধাকে তাঁর বিশেষ সাজে সজ্জিত করা হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণও পড়েন নাটাবর বেশ।
প্রথমে ভোর ৫টা নাগাদ মা রাধার পদযুগল দেখার সুযোগ পান মন্দিরের কর্মচারী ও সেবায়েতরা। পরে সকাল ৬টা থেকে তা ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। আজ সারাদিন ভক্তরা মন্দিরের বাইরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে একের পর এক শ্রীরাধার পদযুগল দেখেন।