এই মৃত্যুর অভিযোগে গুন্ড্রে রিজার্ভ ফরেস্ট কনজারভেটর, ডেপুটি রেঞ্জ ফরেস্ট অফিসার (ডিআরএফও) কার্তিক যাদব, কর্মী আনন্দ, বাহুবলি, রামু, শেকারাইয়া, সদাশিব, মঞ্জু, উমেশ, সঞ্জয়, রাজা নায়েক, সুষমা, মহাদেবী, আয়াপ্পা, সোমাশেখর, টাঙ্গামণি এবং সিদ্দিক পাশার বিরুদ্ধে অন্তরাসান্থে থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, বন বিভাগের আধিকারিকরা সোমবার কারিয়াপ্পা এবং আরও দু'জনকে নিয়ে ধরে এনে অবৈধভাবে হেফাজতে রেখেছিলেন তাদের বিরুদ্ধে ওভিযোগ ছিল যে তারা রিজার্ভ ফরেস্টে একটি হরিণকে হত্যা করেছে। অভিযোগ, ৪১ বছর বয়সী ওই আদিবাসী ব্যক্তিকে হেফাজতে নিয়ে বন বিভাগের আধিকরা তার উপর অত্যাচার চালান। এরপর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মাইসুরুর কে আর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সেখানে তিনি আঘাতের কারণে মারা যান।
স্থানীয় আদিবাসীরা বন বিভাগের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে অভিযোগ করেন, কারিয়াপ্পাকে হত্যা করা হয়েছে। তারা এর বিচার চান। মৃতের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, বন দফতরের আধিকারিকরা তাঁদের বাড়িতে এসে হুমকি দেন, কারিয়াপ্পার কথা কাউকে জানালে তাঁরা সবাইকে গুলি করে বাড়ি জ্বালিয়ে দেবেন।