প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ওড়িশা সরকার এবং সিবিআইকে রাজ্যের চিটফান্ড সুবিধাভোগীদের অর্থ ফেরত দেওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সে সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছে।
অর্থমন্ত্রী নিরঞ্জন পূজারী জানান, ওড়িশার ২,৩৮,৪৭৭ জন ক্ষুদ্র আমানতকারী রোজ ভ্যালি পঞ্জি ফার্মে বিনিয়োগ করেছিলেন, তাঁরা ৬০.২২ কোটি টাকা ফেরত পেয়েছেন।
তিনি বলেন, “গোল্ডেনল্যান্ড ডেভেলপারসের কাছ থেকে ৪,৭৬,১০২ জন আমানতকারী তাদের অর্থ ফেরত পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। রাজ্যের ৩০টি চিটফান্ড কোম্পানি থেকে শুধু রোজ ভ্যালির আমানতকারীদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।“
বিজেডি বিধায়ক সৌম্য রঞ্জন পট্টনায়েকের প্রশ্নের উত্তরে পূজারী বলেন, বিভিন্ন চিটফান্ড সংস্থায় আমানতকারীদের অন্যান্য আবেদনগুলি অডিট করা হচ্ছে।
এর আগে ২০১৮ সালে রোজ ভ্যালি চিটফান্ড কেলেঙ্কারির মামলায় ওড়িশা আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা আইনের অধীনে একটি বিশেষ আদালত রায় দিয়েছিল যে ২,৩৮,৪৭৭ জন ক্ষুদ্র আমানতকারী তাদের অর্থ ফেরত পাবেন।