শুধু তাই নয়, সভাস্থলে ভাংচুরের অভিযোগও উঠেছে।
জানা গেছে, স্থানীয় আদিবাসী সংগঠন এই আগুন লাগানো ও ভাংচুরের সঙ্গে যুক্ত। এদিকে, মুখ্যমন্ত্রীর সভায় এই আগুন লাগানো নিয়ে শুরু হয়েছে উত্তেজনার পাশাপাশি তীব্র অশান্তি। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। বন্ধ রাখা হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা।
জানা গেছে, বিজেপি সরকার সংরক্ষিত জঙ্গল ও জলাভূমির সমীক্ষা করে, তা নিয়েই ক্ষুব্ধ আদিবাসীরা। ট্রাইবাল লিডারস ফোরামের অভিযোগ, রাজ্য সরকার বিনা বিবেচনা ও শ্রদ্ধা করে অত্যন্ত পবিত্র গীর্জাগুলি ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপের প্রতিবাদেই তারা বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।